
প্রকাশিত: Mon, Jan 30, 2023 1:29 PM আপডেট: Fri, May 9, 2025 6:20 PM
দশেে বজ্ঞিান পড়ানো হয়, কন্তিু বজ্ঞিানমনস্কতা শখোনো হয় না
ফরদি আহমদে: দশেরে তথাকথতি শক্ষিতি একটা শ্রণেরি মধ্যে বর্বিতনবাদকে তত্ত্ব বলে উড়য়িে দবোর একটা প্রবণতা আছ।ে এরা আদৌ বর্বিতনবাদ পড়ছেনে কনিা সে ব্যাপারে যথষ্টে সন্দহে আছে আমার। পড়লওে হয়তো সইে তত্ত্ব তাদরে মস্তষ্কিে প্রবশে করতে পারনেি র্ধমীয় জ্ঞান মাথার ভতিরে সমস্ত জায়গা দখল করে রাখার কারণ।ে আমাদরে দশেে বজ্ঞিান পড়ানো হয়, কন্তিু বজ্ঞিানমনস্কতা শখোনো হয় না। প্রকৃত শক্ষিতিরে সংখ্যাও কম। যে শক্ষিা স্কুল, কলজে বা বশ্বিবদ্যিালয়ে দওেয়া হয়, সটো মূলত চাকরি পাওয়ার কাজইে ব্যবহার করা হয়। এই রকম একটা শক্ষিতি জনগোষ্ঠী যে বর্বিতনবাদকে তত্ত্ব বলে উড়য়িে দবে,ে এতে আসলে বস্মিতি হবার কছিু নইে। ‘মানুষ বানর থকেে জন্মছে’ে এইটুকুই আসলে তাদরে বর্বিতনরে দৌড়। এই জ্ঞান তাদরে র্ধমীয় জ্ঞানরে সঙ্গে সংর্ঘষ তরৈি কর।ে র্ধম শখিয়িছেে ঈশ্বর আদম আর হাওয়াকে নজিরে হাতে তরৈি করে পৃথবিীতে ছড়েে দয়িছে।ে মানুষ হচ্ছে সৃষ্টরি সরো জীব।
বর্বিতন মানতে গলেে সৃষ্টরি সইে সরো জীবরে র্মযাদা আর থাকে না। অন্য প্রাণীদরে মতোই আমরাও কোটি কোটি বছররে বর্বিতনরে ফসল হসিাবে পরগিণতি হই। যটো সৃষ্টরি সরো জীবরে সঙ্গে যায় না। কাজইে, স্বাভাবকিভাবইে এই অর্মযাদাহীন এবং র্ধমরে সঙ্গে সাংর্ঘষকি এই জ্ঞানকে মনেে নতিে তাদরে কষ্ট হয়। আমাদরে দশেরে কথা বাদই দলিাম। আমরেকিার মতো জ্ঞানে বজ্ঞিানে উন্নত দশেওে বর্বিতনকে নয়িে সমস্যার শষে নইে। ২০০৫ সালরে এক গবষেণাতে দখো গয়িছেলিো সখোনে মাত্র চল্লশি শতাংশ লোক বর্বিতনকে সত্য বলে মনে কর।ে বাকি ষাট শতাংশ লোক হয় একে মথ্যিা ভাবে কংিবা সংশয়াগ্রস্ত। উন্নত বশ্বিরে মধ্যে বর্বিতনকে সত্য বলে গ্রহণ করার ক্ষত্রেে আমরেকিার অবস্থান একবোরে তলানতি।ে তুরস্করে মতো কট্টর ইসলামি দশেওে ওই সময় সাতাশ শতাংশ লোক বর্বিতনকে সত্য বলে বশ্বিাস করতো। ২০১৯ সালরে এক গবষেণাতে এই সংখ্যাটা কছিুটা বড়েছেে অবশ্য। এখন আমরেকিাতে চুয়ান্ন শতাংশ মানুষ বর্বিতনে বশ্বিাস কর।ে কলজে গ্রাজুয়টেদরে সংখ্যা বাড়ার কারণে এই হারটা বড়েছেে বলে ধারণা করা হয়।
বর্বিতন নয়িে আমরেকিার বাইবলেপন্থীদরে যে রক্ষণশীল মানসকিতা রয়ছে,ে সটোর কারণে বহু নাটক আমরেকিাতে হয়ছে।ে বহুবার বর্বিতনকে কাঠগড়ার দাঁড়াতে হয়ছে।ে ১৯২৫ সালে আমরেকিার টনেসেতিে একজন স্কুলরে জীববজ্ঞিান শক্ষিক ক্লাসে বর্বিতন থওিরি পড়ানোর দায়ে আদালতে দোষী সাবস্ত হন। ১৯৬৮ সালে আরকানসাসরে আরকে মামলা জতিনে বর্বিতনবাদীরা এবং পাবলকি স্কুলরে ক্লাসে মানব বর্বিতন পড়ানোর উপর নষিধোজ্ঞা তুলে দওেয়া হয়। ১৯৮৭ সালে লুজয়িানাতে এক মামলায় ৭২ জন নোবলে বজিয়ী স্বচ্ছোয় আদালতে বাদীর পক্ষ নয়িে লড়তে যান সৃষ্টবিাদীদরে বরিুদ্ধ।ে ২০০৫ সালে আমরেকিার পনেসলিভানয়িাতে ইন্টলেজিন্টে ডজিাইন নাম নয়িে সৃষ্টবিাদরিা আবারো শক্ষিা ব্যবস্থায় ঢুকে পড়ার চষ্টো কর।ে এর বরিুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় ডোভার নামরে এক স্কুলরে শক্ষিক ও অভভিাবকরা। স্কুলরে ব্যবস্থাপনা কমটিরি বরিুদ্ধে নমেে যায় আইনী লড়াইয়।ে কটিজ্বনাম ডোভার কইেস, ২০০৫ সালরে এই মামলায় বর্বিতন থওিরি এর পক্ষে সাক্ষ্য দনে আটজন বর্বিতনবাদী বশিষেজ্ঞ। এদরে মধ্যে একজন ছলিনে কনেথে মলিার।
কনেথে মলিাররে বর্বিতনরে পক্ষ নয়িে আদালতে যাওয়া এটাই প্রথম নয়। এর আগরে বছর র্জজয়িাতে আদালতে যতেে হয়ছেলিো তাঁক।ে র্জজয়িার কোব কাউন্টি স্কুল ডস্ট্রিক্টিরে বরিুদ্ধে মামলা ঠুকে দয়িছেলিনে জফ্রেি সালমান নামরে একজন অভভিাবক। ২০০১ সালে কোব স্কুল কাউন্টি ডস্ট্রিক্টি র্বোড নতুন বই গ্রহণ কর।ে জীববজ্ঞিানরে বইয়রে দুইজন লখেকরে মধ্যে একজন ছলিনে মলকিউিলার বায়োলজস্টি কনেথে মলিার। অন্যজন হচ্ছনে জোসফে লভেনি। স্বাভাবকিভাবইে সইে বইয়ে বর্বিতনবাদ গুরুত্বরে সঙ্গে স্থান পয়েছেলিো। রক্ষণশীল অভভিাবকরা যখন জানতে পারে যে বইয়রে লখেক হচ্ছে কনেথে মলিার এবং বইতে বর্বিতনবাদকে গুরুত্ব দওেয়া হয়ছে,ে তারা আন্দোলন শুরু কর।ে দুইহাজার তনিশো অভভিাবক পটিশিনে সাইন কর।ে
এদরে আন্দোলনকে স্তমিতি করতে র্বোড সদ্দিান্ত নয়ে বইতে স্টকিার সঁেটে দবোর। সইে স্টকিাররে লখো ছলিো যে এই বইতে বর্বিতনবাদ নয়িে আলোচনা আছে যটো একটা তত্ত্ব মাত্র, ফ্যাক্ট না। জীববজ্ঞিানরে বইতে এই স্টকিার লাগানো আমরেকিার সংবধিান এবং র্জজয়িার সংবধিানরে পরপিন্থী, এই অভযিোগ করে জফ্রেি সালমান আদালতে যান। বচিারক এই স্টকিাররে উপর স্থায়ী নষিধোজ্ঞা জারি করনে এবং স্কুল র্বোডকে স্টকিার সরয়িে নতিে নর্দিশে দয়ে। কনেথে মলিাররে ‘ঙহষু ধ ঞযবড়ৎু: ঊাড়ষঁঃরড়হ ধহফ ঃযব ইধঃঃষব ভড়ৎ অসবৎরপধ’ং ংড়ঁষ’ নামে একটা বই আছ।ে আগ্রহীরা সটো পড়ে দখেতে পারনে। ফসেবুক থকেে
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
